উপবৃত্তির জন্য আবেদন করার নিয়ম

 

উপবৃত্তির জন্য আবেদন করার নিয়ম

উপবৃত্তির জন্য আবেদনঃআসসালামু আলাইকুম আশা করি সকলেই ভালো আছেন।আমরা সকলেই উপবৃত্তি সম্পর্কে জানি। এই উপবৃত্তির অনেক নিয়ম রয়েছে যা নিয়ে আমরা আজকের পোস্টে আলোচনা করবো। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাকঃ- 


উপবৃত্তির জন্য আবেদন করার উপায়



শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সকল ছাত্রছাত্রীদের জন্য উপবৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে, সকল ছাত্র-ছাত্রীরা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।কিন্তু আবেদন করতে পারলেও উপবৃত্তি পাবে শুধু দরিদ্র মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা। কারন উপবৃত্তি হচ্ছে দরিদ্র মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য।আর এই উপবৃত্তির আবেদন বছরে একবার আসে। নিচে উপবৃত্তির সকল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ



প্রাথমিক উপবৃত্তির জন্য আবেদন



প্রাথমিক আবেদনের জন্য প্রথমে স্কুল/কলেজ যে যে স্থানে পড়ে সেখান থেকে অবশ্যই গিয়ে আগে আবেদন করতে হবে। কারন প্রাথমিক আবেদন সকল ছাত্রছাত্রী  করতে পারবে। কারণ শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে উপবৃত্তির আবেদন প্রাথমিক ভাবে সকলের জন্যই প্রদান করে থাকে। এই জন্য সকল ছাত্রছাত্রী আবেদন করতে পারবে। 



উপবৃত্তির জন্য আবেদন ফরম



উপবৃত্তি পেতে হলে প্রথমেই স্কুল/কলেজ/ যে যে স্থানে পড়ে তাদের সেখানে থেকে অবশ্যই একটি ফরম নিতে হবে। কারণ ফরম না নিলে আবেদন করা যাবে না। আর ফরম পূরণের করার সময় নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে।কোনো কিছু বাদ পড়া যাবে না। ফরমে সব সত্য তথ্য দিতে হবে এবং সঠিকভাবে ফরম পূরণ করতে হবে। 



অন্য পোস্টঃশিক্ষা সফরে যাওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম 


উপবৃত্তির জন্য অনলাইনে আবেদন 



উপবৃত্তির ফরম পূরণের জন্য অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইলে আবেদন করতে হয়।অনলাইনে আবেদন করলেই মোবাইলে ফরমের ছবি চলে আসবে। এবং ছাত্রছাত্রীদের সব ধরণের কাগজপত্র ছবি তুলে মোবাইলে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিতে হবে। ফরমটি মোবাইলে অনলাইনের মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। তারপর মোবাইলের ফরমের মধ্যে নিবন্ধন লিখা থাকবে,এই লিখাতে সাবমিট করতে হবে। সাবমিট করার পর মোবাইল নাম্বারে  অটিপি কোড আসবে। কোডটি বসিয়ে আমি রোবট নই এইটাতে ক্লিক করে জমা করতে হবে।এরপর যাবতীয় ডকুমেন্টের ছবি জমা দিতে হবে।শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নোটিশ দেখে যা যা ডকুমেন্ট লাগবে এইসব কিছু জমা দিতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে।ভর্তি সহায়তা প্রাপ্তির জন্য ছাত্রছাত্রীদেরকে www.eservice.pmeat.gov.bd/admission এ লিংকে প্রবেশ করে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।ই-ভর্তি সহায়তা ব্যবহার করে আবেদন করতে হবে।এইভাবেই উপবৃত্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে।  



ডিগ্রি উপবৃত্তির আবেদন করার নিয়ম



ডিগ্রি উপবৃত্তির আবেদন করতে হলে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আর অনলাইনে আবেদন করার সময় নিয়ম মেনে তারপর আবেদন করতে হবে। সবার প্রথমে মোবাইল অথবা কম্পিউটারের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। ওয়েবসাইটি হলো www.estipant.pmeat.gov.bd এই ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হবে। এরপর ছয় ডিজিটের পাসওয়ার্ড দিতে হবে। তারপর লগইন করে প্রোফাইলে ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করতে হবে। এরপর আবেদনের নামে ক্লিক করলে অনেক ধরণের অপশন ওপেন হবে, যেখান থেকে  ছাত্রছাত্রীদের নিজস্ব সকল তথ্য সেখানে ফরম আকারে পূরণ করতে হবে। 



তারপর সকল কিছু সঠিকভাবে দেওয়ার পর ট্যাব নির্দেশ শেষ হওয়ার পর ছাত্রছাত্রীদের হ্যাঁ বাছাই করতে হবে। এখানে অবশ্যই পৃষ্ঠাটির ড্যাশবোর্ডের পুনঃনিবেশিত হতে হবে। যেখানে ব্যবহারকারী এপ্লিকেশন উপস্থিতি দেখাতে পারবে। এইভাবেই অনলাইনের মাধ্যমে ডিগ্রির ছাত্রছাত্রীরা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। 



কিন্তু ডিগ্রির আবেদনের জন্য ছাত্রছাত্রীদের কাগজ পত্র সংগ্রহ করতে হবে।কারন অনলাইনে আবেদনের সময় তাদের সকল তথ্য দেখাতে হবে। সবার প্রথমে এইচএসসি রেজিস্ট্রেশন রোল নম্বর লাগবে।এরপর জাতিয় পরিচয় পত্রের নম্বর ও জন্মনিবন্ধন এর নম্বর লাগবে। 



আবেদনকারীর অভিভাবকের জাতিয় পত্রের নম্বর ও মোবাইল নম্বর লাগবে। অভিভাবকের পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি লাগবে। আবেদনকারীর ব্যাংকের নাম এবং একাউন্ট নম্বর  লাগবে যার মাধ্যমে তার একাউন্টে টাকা আসবে। এইভাবেই ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে হবে। 



উপবৃত্তির ফরম পূরণের নিয়ম 



প্রথমত ছাত্রছাত্রীদের হাতে কলমে ফরম পূরণ করতে হবে। কম্পিউটার টাইপিং করে ফরম পূরণ করা যাবে না। তারপর ফরমের পাশে লেখা থাকবে সমন্বিত উপবৃত্তির কর্মসূচি,প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট,শিক্ষা মন্ত্রনালয় এবং আবেদনকারীর সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি লেখা থাকবে। ফরম পূরণের জন্য দুই থেকে তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে। 



এরপর আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য লাগবে। ছাত্রছাত্রীদের পরিচয় পত্র নম্বর এবং জন্মনিবন্ধন সনদ লাগবে ১৭ ডিজিটের। তারপর সিরিয়াল অনুযায়ি ফরম পূরণ করতে হবে।ফরমের সকল কিছু বাংলায় লিখতে হবে। ফরম যেভাবে পূরণ করতে  হবে তা নিচে দেখানো হলোঃ  



১.আবেদনকারীর নাম লিখতে হবে বাংলায়। 

২.লিঙ্গ(ছেলে হলে ছেলের ঘরে টিক দিতে হবে এবং মেয়ে হলে মেয়ের ঘরে টিক দিতে হবে)। 

৩.গ্রাম,ওয়ার্ড,ইউনিয়ন,পৌরসভার নাম লিখে দিতে হবে। 

৪.জন্মতারিখ লিখে দিতে হবে।

৫.আবেদনকারীর পিতা-মাতার তথ্য এবং তাদের জাতিয়পত্র নম্বর(১০ থেকে ১৭ ডিজিট) সংখ্যা বসিয়ে দিতে হবে। 

৬.পিতা-মাতার অবর্তমানে অভিভাবকের নাম এবং তাদের পরিচয়পত্র নম্বর দিতে হবে।

৭.অভিভাবকের ঠিকানা যেমন-গ্রাম,ইউনিয়ন,পৌরসভা,ওয়ার্ড,উপজেলা,জেলা এইসব কিছুর নাম দিতে হবে। 

৮.পড়াশোনার খরচ কে বহন করে-তার নামে টিক চিহ্ন দিতে হবে। 

৯.আবেদনকারীর কি বাংলাদেশের কোনো ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কিনা তা লিখে দিতে হবে। 

১০.আবেদনকারীর ছাত্রছাত্রী কি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান(মুক্তিযোদ্ধা নাতি/নাতনি) যদি হয়ে থাকে তাহলে প্রমাণসহ কাগজ ফরমের সাথে জমা দিতে হবে। 

১১.আবেদনকারীর অভিভাবকের শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়ে দিতে হবে।

১২.আবেদনকারীর অভিভাবকের স্বামী/স্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়ে দিতে হবে। 

১৩.আবেদনকারীর পূর্বের শিক্ষার লেভেল প্রমাণসহ দিয়ে দিতে হবে। 

১৪.আবেদনকারী কি সরকারি কোনো উৎস থেকে উপবৃত্তি/শিক্ষাভাতা পায় কিনা তা হ্যাঁ বা না টিক চিহ্ন দিতে হবে। 

১৫.আবেদনকারীর অভিভাবকের মোবাইল ফোন নম্বর যার মাধ্যমে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণের খুদেবার্তা পেতে ইচ্ছুক সেইটা লিখে দিতে হবে। 

১৬.আবেদনকারীর অভিভাবকের কি কোনো শারীরিক প্রতিবন্ধিতা আছে কিনা তা লিখে দিতে হবে।

১৭.আবেদনকারীর অভিভাবকের কি কোনো শারীরিক প্রতিবন্ধিতা আছে কিনা তা লিখে দিতে হবে। 

১৮.আবেদনকারীর পরিবারের কোনো সদস্য কি জন্মগতভাবে/দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন কিনা তা লিখে দিতে হবে।

১৯.আবেদনকারী কি কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগের জন্য ঔষধের উপর নির্ভরশীল কিনা।

২০.আবেদনকারীর পরিবারের কোনো সদস্য কি কোনো মানসিক রোগে ভুগছেন কিনা। 

২১.আবেদনকারীর বর্তমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম এবং ইআইআইএন নম্বর দিয়ে দিতে হবে।

২২.বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা-উপজেলা,ইউনিয়ন,ওয়ার্ড,পৌরসভা,এইসব সম্পর্কে লিখে দিতে হবে। 

২৩.আবেদনকারীর পূর্বের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম লিখে দিতে হবে।

২৪.পিতা/মাতা/অভিভাবক কি কোন চাকুরি করেন কিনা এই সম্পর্কে লিখে দিতে হবে।

২৫.আবেদনকারীর অভিভাবক কি গ্রামে/শহরে কোনো চাকুরি করেন কিনা তা নিচে টিক চিহ্নের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে হবে। 

২৬.আবেদনকারীর মা-বাবা অথবা অভিভাবকের সুনির্দিষ্ট কোনো মাসিক আয়ের উৎস আছে কিনা এই বিষয়ে জানিয়ে দিতে হবে। 

২৭.পরিবারের কত জন সদস্য চাকুরি করেন। সেই সম্পর্কে জানিয়ে দিতে হবে।

২৮.আবেদনকারীর অভিভাবক কোনো উৎস থেকে কি কোনো আয় করেন কিনা এই বিষয়ে জানিয়ে দিতে হবে। 

২৯.আবেদনকারীর মা-বাবা অথবা অভিভাবকের মাসিক আয় কত তার পরিমাণ লিখে দিতে হবে। 

৩০.আবেদনকারীর মা-বাবা দুজনেই জীবিত আছেন কিনা বা একজন জীবিত থাকলে তিনি কে?এই সকল বিষয়ে জানিয়ে দিতে হবে। 

৩১.আঠারো বছরের নীচে পরিবারের সদস্য সংখ্যা লিখে দিতে হবে।  

৩২.আবেদনকারীর পরিবারের কয়টি ঘর আছে এর সংখ্যা লিখে দিতে হবে। 

৩৩.আবেদনকারী কোন এলাকায় বাস করেন সেই এলাকার নাম লিখে দিতে হবে। 

৩৪.আবেদনকারীর বাড়িতে কয়টি কক্ষ আছে তার সংখ্যা লিখে দিতে হবে। 

৩৫.বাড়িতে বিদ্যুৎ আছে কিনা তা বলে দিতে হবে। 

৩৬.বাড়িতে কক্ষের সাথে সংযুক্ত টয়লেট আছে কিনা। 

৩৭.বাড়িতে টেলিভিশন আছে কিনা ।

৩৮.রান্না হয় কি দিয়ে।

৩৯.বাড়ির প্রধাণ ঘরের মেঝে কি দিয়ে তৈরি। 

৪০.বাড়ির দেয়াল কি দিয়ে তৈরি। 

৪১. বাড়ির ছাদ কি দিয়ে তৈরি। 

৪২.অভিভাবকের মোট ভূমির পরিমাণ।

৪৩.অভিভাবকের অন্যান্য কোন কার্ড আছে কিনা।যেমনঃ ভিজিডি কার্ড,ভিজিএফ কার্ড,বয়স্ক ভাতা কার্ড,বিধবা কার্ড,স্বামী পরিতাক্ত কার্ড এইসব প্রমাণপত্র সহ কাগজ জমা দিতে হবে। 


ব্যাংক সম্পর্কে তথ্যাদি 

৪৪.আবেদনকারীর অভিভাবকের কোনো হিসাব পরিচালনা করেন কিনা। 

৪৫.ব্যাংকের নাম,মোবাইল ব্যাংক অপারেটরের নাম, ব্যাংক সম্পর্কে যাবতীয় সকল কিছু পূরণ করে দিতে হবে। 



উপরে যাবতীয় যা কিছু আছে এই সকল কিছু ফরমে সঠিকভাবে লিখতে হবে। কোনো কিছু বাদ পড়া যাবে না।এমনকি ভুল তথ্য দেওয়া যাবে না। উপরের নিয়মের মতো করে ফরম পূরণ করতে হবে। 


অন্য পোস্টঃছাড়পত্রের জন্য দরখাস্ত লেখার নিয়ম




উপবৃত্তির জন্য দরখাস্ত লেখার নিয়ম



তারিখ

বরাবর

প্রধান শিক্ষক 

স্কুল/কলেজের নাম।

বিষয়ঃউপবৃত্তির জন্য আবেদন।


জনাব,

যথাপযুক্ত সম্মানপূর্বক নিবেদন এই যে,আমি ছাত্র/ছাত্রীর নাম, স্কুল/কলেজ এর যে যে শ্রেণিতে পড়ে সে শ্রেণির নাম লিখতে হবে।লিখে নিয়মিত ছাত্র/ছাত্রী লিখতে হবে।লিখে যে শ্রেণি থেকে যে শ্রেণি পর্যন্ত পড়ছে তা উল্লেখ করে লিখতে হবে যে ছাত্র/ছাত্রীর সন্তোষজনক ফলাফলের কথা ও প্রতিষ্ঠানের অধ্যায়ন করার কথা উল্লেখ করতে হবে।স্কুল/কলেজের বিগত সকল পরীক্ষার সফলতার কথা উল্লেখ করতে দিবে হবে এবং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার রেজাল্টের নাম্বারের কথা উল্লেখ করে দিতে হবে। এরপর যে শ্রেণিতে ভর্তি হবে সেই শ্রেণীর কথা উল্লেখ করে ভর্তির কথা বলতে হবে দরখাস্তে। পিতার পেশাজীবির কথা উল্লেখ করে এবং তার সমস্যার কথা উল্লেখ করতে হবে। সমস্যার কথা উল্লেখ করে ছাত্র/ছাত্রীর মেধারদিকটি বিবেচনা করে আর্থিক সহায়তার কথা উল্লেখ করতে হবে। 


অতএব,জনাবের কাছে আকুল প্রার্থনা,ছাত্র/ছাত্রীর বিগত বছরে সকল পরীক্ষার ফলাফল ও বর্তমান আর্থিক অসচ্ছলতার কথা বিবেচনা করে উপবৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা প্রদানে সহায়তা চাইতে হবে। 


বিনীত,

আপনার একান্ত অনুগত ছাত্রী 


নামঃ…

শ্রেণীঃ…  রোলঃ…বিভাগঃ…

প্রতিষ্ঠানের নাম। 



উপবৃত্তির ফরম ডাউনলোড 



ফোন বা কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রথমে যেকোনো ব্রাউজারে যেতে হবে। তারপর সার্চে গিয়ে মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর  ফরম ডাউনলোড লিখে  অথবা dshe.gov.bd লিখে সার্চ এ ক্লিক করলে ওয়েবসাইট চলে আসবে। তারপর ওয়েবসাইট গেলেই নোটিশ চলে আসবে। এই নোটিশের পাশে সকল লিখা থাকবে,এই সকল লিখার মধ্যে ক্লিক করলে চলে আসবে।তারপর ২৮৪ নাম্বার নোটিশে সকল তথ্য চলে আসবে।এই তথ্য এর পাশে পিডিএফ লিখা পাওয়া যাবে। পিডিএফ এ ক্লিক করলেই উপবৃত্তির ফরমটি ডাউনলোড হয়ে যাবে। 



শেষ কথা,আশা করি আজকের পোস্টে যারা পড়েছেন তারা উপবৃত্তির জন্য আবেদন  সকল প্রকার তথ্য সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এরপরেও যদি এই বিষয়ে কোন কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন। 

ধন্যবাদ। 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post