ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি | ইসলামী ব্যাংক লোন

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক অন্যতম। ইসলামী ব্যাংক গ্রাহকদের অনেক ধরনের লোন সুবিধা দিয়ে থাকে। অনেকে ইসলামী ব্যাংক থেকে কি ধরনের লোন পাওয়া যায় বা ইসলামিক ব্যাংক থেকে লোন নিতে কি কি লাগে এই বিষয়ে প্রশ্ন করতে থাকেন।
ইসলামী ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংক

আজকের আর্টিকেলে ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি বা ইসলামী ব্যাংক থেকে কিভাবে লোন পাওয়া যায় সম্পূর্ণ প্রসেস সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাকঃ

ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি?

ইসলামী ব্যাংক থেকে কয়েক ধরনের লোন পাওয়া যায়। এই সুবিধাগুলো শুধুমাত্র ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকরাই নিতে পারবেন।ইসলামী ব্যাংক যে সকল লোন দেওয়া হয়ে থাকেঃ
  • ইসলামী ব্যাংক পার্সোনাল লোন
  • ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন
  • ইসলামী ব্যাংক হোম লোন
  • ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন
  • ইসলামী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের লোন
অর্থাৎ এই লোন সুবিধা গুলোর পাশাপাশি আরো কিছু লোন রয়েছে যেগুলো গ্রাহকরা চাইলে ইসলামী ব্যাংক থেকে নিতে পারবেন। এই লোনগুলো নেওয়ার জন্য অবশ্যই গ্রাহকদের কিছু শর্তাবলী পূরণ করতে হয়। 

লোন ভেদে শর্তাবলী গুলো ভিন্নতর হয়ে থাকে। তাই উপরে দেওয়া লোনগুলো নিচে পয়েন্ট আকারে বিস্তারিত আলোচনা করা হলঃ

ইসলামী ব্যাংক পার্সোনাল লোন?

অনেকে পার্সোনাল বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিয়ে থাকেন।অর্থাৎ ইসলামিক ব্যাংক শুধুমাত্র তাদের গ্রাহকদেরকে পার্সোনাল লোন দিয়ে থাকে। তবে ইসলামিক ব্যাংক থেকে আপনারা পার্সোনাল লোন হিসেবে যে লোন সুবিধা পাবেন সেটি হচ্ছে হাউজহোল্ড ইনভেস্টমেন্ট লোন। 

অর্থাৎ এই লোনের মাধ্যমে আপনারা পার্সোনাল লোনের সকল সুবিধায় পাবেন। নিচে ইসলামী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নেওয়ার নিয়মকানুন দেওয়া হলোঃ

ইসলামী ব্যাংক পার্সোনাল লোনের নিয়ম কানুন?

ইসলামী ব্যাংক থেকে এই লোনটি নিয়ে আপনারা চাইলে নতুন বাড়ি করা থেকে শুরু করে অন্যান্য পার্সোনাল কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। মেট্রোপলিটন শহর গুলোর মধ্যে ব্যক্তির ভেদে সর্বোচ্চ ০.৩ মিলিয়ন টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়া সম্ভব। জেলা ও পৌরসভাগুলির জন্য ০.২০ মিলিয়ন টাকা পর্যন্ত লোন দেওয়া হয়ে থাকে।

লোন নেওয়ার যোগ্যতা?

ইসলামী ব্যাংক থেকে এই লোন নিতে হলে অবশ্যই ইসলামী ব্যাংকের একজন গ্রাহক হতে হবে এবং ইসলামিক ব্যাংক থেকে এই লোনের জন্য একটি ফর্ম নিয়ে সেটি ফিলাপ করতে হবে। ইসলামী ব্যাংক থেকে যদি এই লোনটি নিতে চান তাহলে অবশ্যই বয়স ২৭ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। 

ইসলামী ব্যাংক থেকে নেওয়া লোন তিন বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। তবে কোন ব্যক্তি যদি মনে করেন তিন বছরের আগে লোন পরিশোধ করে দিবেন তাহলেও করতে পারবেন এক্ষেত্রে লাভ কম নেওয়া হবে। ইসলামী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য যে ডকুমেন্টগুলো লাগে তা নিচে দেওয়া হলোঃ
  • গ্রাহককে তার স্যালারি স্টেটমেন্ট অথবা ব্যবসার আয়ের মিনি স্টেটমেন্ট তাদের সামনে পরিবেশন করতে হবে।
  • আপনি যদি গ্রামে বসবাসরত অবস্থায় শহরে এসে চাকরি করে অন্য শাখা থেকে লোন নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ব্যবসায়িক কাজ সম্পর্কে তাদেরকে ভালোভাবে অবহিত করতে হবে।
  • গ্রাহকের মাসিক ইনকাম যদি ৫০ হাজার টাকার উপরে হয়ে থাকে তাহলে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন এবং মাসিক ইনকাম যদি ৫০ হাজার টাকার নিচে হয় তাহলে ১০ লাখ টাকার নিচে লোন পাবেন।
  • তাছাড়া গ্রাহকের জাতীয় পরিচয় পত্র, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নমিনির ছবি সহ আরো কিছু ডকুমেন্ট লাগবে যেগুলো আপনারা সরাসরি ইসলামিক ব্যাংকের শাখা থেকে জেনে নিতে পারবেন। আর যদি ঘরে বসেই সবকিছু জানতে চান তাহলে ইসলামী ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বার 16259 কল করতে পারেন।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি?

ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসীদের জন্য যে লোন ব্যবস্থা চালু রয়েছে সেটাকেই বলা হয়ে থাকে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন।অর্থাৎ প্রবাসীদের সুযোগ সুবিধার জন্য বিবেচনা করেই ইসলামী ব্যাংক থেকে এই লোনটি ইস্যু করা হয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে হলে ইসলামিক ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের যেকোনো শাখা থেকে সর্বপ্রথম আবেদন পত্র সংগ্রহ করতে হবে। 

আবেদনপত্রটি নেওয়ার পর সেটি সম্পূর্ণভাবে পূরণ করে নিতে হবে। যখন আবেদন পত্রটি পূরণ হয়ে যাবে তখন আবেদনপত্র সাথে প্রয়োজনীয় কি কি কাগজপত্র লাগবে সেটা আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে কি কি কাগজ জমা দিতে হবে সেটি ইসলামী ব্যাংক থেকে জেনে নিতে পারবেন। 

পরবর্তীতে আপনার আবেদন পত্রটি যাচাই-বাছাই করা হবে এবং সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে লোনের জন্য যোগ্য মনে করা হবে। আপনি লোনের জন্য যোগ্য প্রমাণিত হলে ইসলামিক ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন সুবিধাটি পাবেন।

ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি?

কৃষি খাতে বিনিয়োগ বা ইনভেস্ট এর জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে কৃষি লোন সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ ইসলামী ব্যাংক থেকে এই লোনটি নিয়ে আপনাকে যেকোন কৃষি খাতে ইনভেস্ট করতে হবে। ইসলামী ব্যাংক তিনটি মূল খাতে কৃষি লোন দিয়ে থাকে। 

যেমনঃ শর্ষ, মৎস্য ও পশু সম্পদ ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোনের মেয়াদকাল ৬ মাস থেকে শুরু করে পাঁচ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন ০.৫০ লাখ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে। এই লোনের ক্ষেত্রে সাধারণত এক লাখ টাকা পর্যন্ত গ্রাহকের কাছে সিকিউরিটি নেওয়া হয়ে থাকে। 

ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন নিতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের সর্বপ্রথম ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট করতে হবে,তারপর ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন ফরম সংগ্রহ করতে হবে এবং সেটি পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তার সাথে জমা দিয়ে ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

ইসলামী ব্যাংক হোম লোন?

দীর্ঘদিন ধরে যারা ইসলামিক ব্যাংকের সাথে যুক্ত রয়েছেন বা যারা ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক রয়েছেন তাদের জন্য ইসলামী ব্যাংকের হোম লোন সুবিধা রয়েছে।গ্রাহকদের বিদ্যমান আবাসন সমস্যার সমাধানের জন্য এই লোন দেওয়া হচ্ছে। নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা থাকলে ইসলামী ব্যাংক থেকে যে কোন ব্যক্তি চাইলে হোম লোন নিতে পারবেন।

ইসলামী ব্যাংক হোম লোন নেওয়ার যোগ্যতা? 

ইসলামী ব্যাংক হোম লোন নিতে হলে কিছু শর্তাবলী রয়েছে যেগুলো অবশ্যই পালন করতে হবে। নিচে এই সকল বিষয়গুলো উল্লেখ করা হলোঃ
  • প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা সহ সরকারি আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার স্থায়ী কর্মকর্তারা ইসলামী ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে পারবেন।প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় অথবা মেডিকেল কলেজের শিক্ষকরা চাইলেও এই লোন সুবিধাটি পাবেন। তাছাড়া অন্যান্য কর্মকর্তাদের বা ব্যবসায়ীদের যদি লোন নেওয়ার মতো যোগ্যতা থাকে তাহলে অবশ্যই তাদেরকেও যাচাই-বাছাই করে দেওয়া হবে।
  • যে জমিটিতে বাড়ি নির্মাণের জন্য লোন আবেদন করবেন সেই জমিটি অবশ্যই নিজের হতে হবে অথবা জমির ওপর নিজের একচেটিয়া আধিপত্য থাকতে হবে তাহলে লোন দেওয়া হবে।
  • মেট্রোপলিটন থানার মধ্যে বসবাসরত নাগরিকরা শুধুমাত্র ইসলামী ব্যাংক থেকে হোম লোনের সুবিধাটি এখন নিতে পাচ্ছেন।সর্বোচ্চ ১৫ বছরের মেয়াদি গ্রাহক এই লোনটি নিতে পারবেন।
  • লোন নিতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের কে সরাসরি ইসলামী ব্যাংকের শাখায় চলে যেতে হবে এবং সেখান থেকে ফর্ম সংগ্রহ করে তার সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে ইসলামী ব্যাংকের শাখায় জমা দিতে হবে। তারপরে তারা সবকিছু যাচাই-বাছাই করে আপনি ইসলামিক ব্যাংক হোম লোন নেওয়ার জন্য যোগ্য কিনা সেটা দেখবে এবং পরিশেষে সবকিছু ঠিক থাকলে লোন প্রদান করবে।

ইসলামী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য লোন?

ইসলামী ব্যাংক থেকে সরকারি চাকরিজীবীরা চাইলে বিভিন্ন ধরনের লোন সুবিধা নিতে পারবেন।সরকারি চাকরিজীবীরা চাইলে পার্সোনাল লোন, হাউজ লোন, কার লোন সহ আরো অনেক ধরনের লোন ইসলামী ব্যাংক থেকে নিতে পারবেন। 

সরকারি চাকরিজীরা খুব সহজেই ইসলামী ব্যাংক থেকে এই সকল ধরনের লোন ইস্যু করে নিতে পারবেন। গ্রাহকরা নিজেদের প্রয়োজন ভেবে যে কোন লোন স্কিম চালু করতে পারেন।

ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সুবিধা?

ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার কিছু সুবিধা রয়েছে যার কারণে অনেকেই যেকোনো ধরনের লোন ইসলামী ব্যাংক থেকে নিয়ে থাকেন। বাংলাদেশে অন্যান্য যে সকল ব্যাংক রয়েছে তারা লোন দিয়ে অনেক বেশি ইন্টারেস্ট নিয়ে থাকে। 

কিন্তু ইসলামী ব্যাংক যেহেতু শরীয়ত মোতাবেক পরিচালনা হয়ে থাকে তাই এক্ষেত্রে গ্রাহকদের খুবই কম ইন্টারেস্টে লোন প্রদান করে থাকে। অর্থাৎ ইসলামিক ব্যাংক আপনাকে যে টাকা বিনিয়োগ হিসেবে দিচ্ছে তার উপর কিছু টাকা লভ্যাংশ নিবে। 

তাছাড়া ইসলামী ব্যাংক থেকে লোনকৃত টাকার মেয়াদকাল অনেক বেশি হয়ে থাকে যার কারণে গ্রাহকরা এই টাকা অন্য স্থানে লাগিয়ে খুব সহজেই সেখান থেকে লাভ বের করে খুব সহজেই ঋণ পরিশোধ করা যায়।

ইসলামী ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট?

ইসলামিক ব্যাংক থেকে ইন্টারেস্ট রেট কত নেওয়া হয় বা কত টাকা লাভ নেওয়া হয় লোন গুলোর ক্ষেত্রে এই নিয়ে অনেকের প্রশ্ন রয়েছে।ইসলামী ব্যাংক থেকে যেহেতু অনেক ধরনের লোন ইস্যু করা হয়ে থাকে তাই লোনের ধরন ভেদে ইন্টারেস্ট রেট কম বেশী হয়ে থাকে। 

এক্ষেত্রে আপনি যদি বাড়ি করার জন্য ইনভেস্টমেন্ট বা লোন নিতে চান তাহলে ১৬ শতাংশ রিটার্ন রেট আপনার জন্য প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এই লোনটি আপনি সর্বোচ্চ তিন বছরের জন্য পাবেন। যদি কার ইন্সুরেন্স এর জন্য ইনভেস্টমেন্ট নিতে চান তাহলে তাহলে চার থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে টাকা পরিশোধ করতে হবে। 

এক্ষেত্রে অনেকেই ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন পেয়ে থাকে। তবে ইসলামিক ব্যাংকের বেশিরভাগ লোনের ক্ষেত্রে ১২% পর্যন্ত ইন্টারেস্ট রেট প্রযোজ্য হয়ে থাকে। যা সাধারণত অন্যান্য ব্যাংকগুলোর তুলনায় অনেক কম নেওয়া হয়। ইসলামী ব্যাংক আপনার বিনিয়োকৃত টাকার ওপর লভ্যাংশ নিয়ে থাকে।

বাংলাদেশে কয়টি ইসলামী ব্যাংক রয়েছে?

বাংলাদেশে বর্তমানে মোট আটটি ইসলামী ব্যাংক রয়েছে। নিচে উক্ত ব্যাংকগুলোর তালিকা দেওয়া হলোঃ
  • ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
  • শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক
  • আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড  
  • সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
  • সোনালী ব্যাংক লিমিটেড
  • আইসিবি ইসলামী ব্যাংক
এই প্রতিটি ব্যাংকগুলোর ঋণ পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংক থেকে যে সকল লোন সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে তা অন্যান্য ব্যাংকগুলোর পক্ষে সম্ভব নয়। কেননা ইসলামী ব্যাংক অনেক কম ইন্টারেস্ট চার্জে গ্রাহকদের লোন সুবিধা দিয়ে থাকে।

শেষ কথা, আশা করি আজকের পোস্টটি যারা পড়েছেন তারা ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি বা কিভাবে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া যায় সেই বিষয়ে মোটামুটি ধারণা পেয়েছেন। 

তারপরেও যদি কোন বিষয়ে সম্পর্কে বুঝতে কোন ধরনের অসুবিধা হয়ে থাকে বা এই নিয়ে আর কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।
Akash

প্রযুক্তির খবর, শিক্ষা ও ইন্সুরেন্স, ভিসার খবর, স্বাস্থ্য টিপস ও অনলাইনে আয় সম্পর্কিত তথ্যের বিরাট একটি প্ল্যাটফর্ম।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post