ক্রেডিট কার্ড কি? কিভাবে পাবেন? ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা অসুবিধা

 


ক্রেডিট কার্ড কি? কিভাবে পাবেন ক্রেডিট কার্ড? ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা কি? ইত্যাদি সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে আমাদের লিখা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন।


ক্রেডিট কার্ড কি?


ক্রেডিট কার্ড হলো একটি ব্যাংকিং লেনদেন সংক্রান্ত মাধ্যম। এই ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে আপনি আপনার ব্যাংকের টাকা-পয়সা যখন-তখন উত্তলন করতে পারবেন সে সাথে কেনাকাটা করে দোকান বা শপিংমলের টাকাও পরিশোধ করতে পারবেন।


ক্রেডিট কার্ড মূলত একটি অনলাইন ই-সেবা। এই ক্রেডিট কার্ড কিভাবে তৈরি করা হয়েছে এবং কি থাকে এই কার্ডে চলুন প্রথমে তা জানি।


ক্রেডিট কার্ড তৈরি করা হয় বিশেষ ধরনের প্লাস্টিক দ্বারা যার ফলে এই কার্ডটিতে ভুক্তভোগীর সকল তথ্য দেয়া থাকে আর এই কার্ড ব্যবহার করার জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে যার বাইরে গেলে কার্ডটি তার কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়।


ক্রেডিট কার্ডে কি কি তথ্য থাকে?


চিপ ভিত্তিক এই ক্রেডিট কার্ডের মাঝে একজন ভুক্তভোগীর নাম, জন্ম স্থান, অর্থ আয়ের উৎস, জাতীয় পরিচয়পত্র, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি সকল ব্যাক্তিগত তথ্যগুলো ক্রেডিট কার্ডে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে দেয়া হয়।


ক্রেডিট কার্ডের উপরের দু পাশে কি থাকে?


ক্রেডিট কার্ডের সামনের অংশ যা থাকে


★ইস্যু করা ব্যাংকের লোগো ব্যবহার করা হয়।

★এএমভি চিপ নির্মাণ করা হয়।

★হলোগ্রাম ব্যবহার করা হয়।

★ক্রেডিট কার্ডের নম্বর লিখা থাকে।

★ব্র্যান্ডের লোগো সামনের অংশে দেওয়া হয়।

★এক্সপায়ারি ডেট দেওয়া হয়।

★এবং কার্ডধারীর নাম আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে লিখা থাকে।


ক্রেডিট কার্ডের পিছনের অংশে যা থাকে?


★একটি সাধারণ ক্রেডিট কার্ডের পশ্চাৎভাগ।

★তরিৎ – চৌম্বকীয় ফিতা দেয়া থাকে।

★স্বাক্ষর ফালার একটি ছবি দেয়া থাকে

★কার্ডের নিরাপত্তা কোড নম্বর যুক্ত করা থাকে।


একটি সাধারণ ক্রেডিট কার্ডের দু-পাশে সাধারণত এই-সব তথ্য দেয়া থাকে কিন্তু কার্ডটির ভিতরে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে আরো অনেক তথ্য দেয়া হয় যা আর্টিকেলের উপরের অংশে ইতিমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে।


কিভাবে ক্রেডিট কার্ডের মাঝে টাকা আসে?


ক্রেডিট কার্ড প্রধান করে ব্যাংক প্রতিষ্ঠান দাতাগোষ্ঠী এবং আপনি যদি ঐসব ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলেন আর সেখানে টাকা রাখেন তাহলে ঐ ব্যাংক সংস্থাটি আপনাকে ক্রেডিট কার্ড তৈরি করে দিবেন যাতে করে আপনি যেখান থেকে খুশি টাকা উত্তলন করতে পারেন।


ক্রেডিট কার্ডের মাঝে আবার ২টি পার্থক্য!


★চার্জ ক্রেডিট কার্ড

★ক্রেডিট কার্ড


চার্জ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা উত্তলন করতে পারবেন কেনো না এই কার্ডের মাঝে টাকা উত্তলন করার জন্য সীমিত টাকা রাখা হয়।


আপনার ব্যাংক একাউন্টে যে পরিমাণের টাকা থাকবে আপনি ঠিক সে পরিমাণ টাকা উত্তলন করতে পারেন এবং সে টাকা শেষ হয়ে গেলে আপনাকে আবার ঐ ব্যাংক সংস্থাটির সাথে যোগাযোগ করে তাদের ব্যাংক একাউন্টে আবার কিছু টাকা জমা রাখতে হবে।


এরপরে আপনি চাইলে চার্জ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তলন অথবা হোটেলের ভাড়া, শপিংমলের টাকা ইত্যাদি ক্ষেত্রে খচর করতে পারবেন।


যদি আপনার ক্রেডিট কার্ডের মাঝে সীমাবদ্ধতা করা না থাকে তাহলে আপনি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে অনেক টাকা উত্তলন করে খরচ করতে পারবেন।


আপনার একাউন্টটিতে যে পরিমাণে টাকা রাখা ছিলো তা শেষ হয়ে যাওয়ার পর যে অতিরিক্ত টাকা আপনি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে খরচ করেছেন সে টাকা আবার আপনাকে ক্রেডিট কার্ড ব্যাংক সংস্থাটির কাছে লাভ হিসাব করে ফেরত দিতে হবে।


আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড কি?


আপনি যে ব্যাংক থেকে ইস্যু করা সিঙ্গেল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ডটি ব্যবহার করে টাকা উত্তলন করে খরচ করছেন এই কার্ডটি শুধুমাত্র নিজ দেশেই সচল থাকবে কিন্তু আপনি যদি চান বিদেশে গিয়ে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তলন করতে তাহলে আপনাকে আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড তৈরি করতে হবে।


আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড আপনি নিজ দেশে ও বিদেশে দু-জায়গায় ব্যবহার করে টাকা উত্তলন করতে পারবেন।


এই সব ক্রেডিট কার্ডকে সাধারণত ডুয়াল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ড বলা হয়ে থাকে।


আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ডের মাঝে বাংলাদেশের টাকা ও আমেরিকার ডলার অথবা আপনি ভিন্ন যে দেশের টাকা রাখতে চান সে দেশের টাকা রাখতে পারবেন এবং খরচও করতে পারবেন।


আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ডের মাঝে আপনি মাত্র ২টি দেশের টাকা রাখতে ও খরচ করতে পারবেন অন্যথায় তৃতীয় কোন দেশের টাকা রাখতে ও খরচ করতে পারবেন না।


কিভাবে আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড তৈরি করবেন!


আপনি যখন সাধারণ ক্রেডিট কার্ড তৈরি করার জন্য ব্যাংকে যাবেন তখন ক্রেডিট কার্ড সেবাদাতাগণকে বা প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধিকে বলবেন আপনি আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড তৈরি করতে চান তাহলেই সে ক্রেডিট কার্ড দাতাগণ আপনাকে আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড তৈরির ফর্ম দেবেন এবং আপনি সে ফর্ম পুরন করে তৈরি করতে পারেন আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড।


আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ডে তৈর করতে চাইলে আপনাকে পাসপোর্ট দিতে হবে এবং আপনি কোন দেশের জন্য কারেন্সি চান সে দেশের নাম বলতে হবে আর সে সাথে এডবান্স কিছু টাকা জমা রাখতে হবে।


আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড বিশ্বের প্রায়শই দেশে প্রচলিত আছে সুতরাং আপনি যদি ভ্রমণ প্রেমি হন তাহলে অবশ্যই আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড তৈরি করে নিতে পারেন যার ফলে ভিন্ন ভিন্ন দেশে ভ্রমণ করার সময় টাকা-পয়সা নিয়ে ঝামেলা পোহাতে হবে না।


ক্রেডিট কার্ড পাওয়া যোগ্যতা কি?


কিভাবে পাওয়া যাবে ক্রেডিট কার্ড এবং বাংলাদেশের নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ড পাওয়া জন্য কি কি যোগ্যতা থাকার দরকার?


ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য একজন নাগরিকের নিন্মের যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন!


ব্যাবসায়ী,চাকরিজীবী অথবা এমন সব লোক ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবে যাদের আয় ও বৈধ কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) আছে।


ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা নিন্মেঃ


★জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে

★টিআইএন সার্টিফিকেট লাগবে

★যারা চাকরিজীবি তাদের ক্ষেত্রে অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার অথবা স্যালারি সার্টিফিকেট এবং ৩ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে।

★ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ও Memorandum of Association থেকে ৩ মাসের ব্যাংক ট্রানজেকশন স্টেটমেন্ট লাগবে।


কিভাবে পাবেন ক্রেডিট কার্ড?


উপরে উল্লেখ করা যোগ্যতাগুলি যদি আপনার মাঝে থাকে তাহলে আপনিও ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন।


একটি ক্রেডিট কার্ড তৈরি করার জন্য আপনাকে ব্যাংকে যেতে হবে এবং যেসব ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে সে সব ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা করতে হবে এবং ব্যাংক প্রতিনিধিত্বের দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে বলতে হবে আপনি ক্রেডিট কার্ড সেবা- গ্রহণ করতে চান।


ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করা ব্যাংক থেকে আপনাকে একটি আবেদন পত্র দেয়া হবে সেটি পূরণ করে আবার তাদের কাছে জমা রাখবেন তারপর ব্যাংক সংস্থাটির কর্মীরা আপনাকে ক্রেডিট কার্ড তৈরি করে দিবে।


এছাড়া যদি আপনার কোনো ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট করা থাকে তাহলে সে ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা করে সেখান থেকেও ক্রেডিট কার্ড নিতে পারেন।


আমাদের বাংলাদের প্রায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলি ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে থাকে এবং আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিন্মে কিছু ব্যাংক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো যারা বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড সেবা দিচ্ছে প্রতিনিয়ত।


ক্রেডিট কার্ড সেবা দেয় যে সব ব্যাংক তার তালিকা নিন্মেঃ


ডাচ্ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে থাকে


তারপর সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


এবং ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


বাংলাদেশের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের সেবা-প্রধান করে


ইস্টার্ন ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


প্রিমিয়ার ব্যাংকের মতো আরো অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে।


উপরের তালিকায় যে সব ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে সে সব ব্যাংক কোম্পানিগুলি কি কি ধরনের ক্রেডিট কার্ডের সেবা প্রধান করে তা জানতে নিচের এই আর্টিকেলটি পড়ুন।


ডাচ্ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা সমূহ নিন্মেঃ


মাস্টারকার্ড ক্ল্যাসিক লোকাল ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ভিসা গোল্ড ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ভিসা প্ল্যাটিনাম ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ভিসা ক্ল্যাসিক লোকাল ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


মাস্টারকার্ড ক্ল্যাসিক ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


মাস্টারকার্ড গোল্ড ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ডাচ্ বাংলা ব্যাংক সংস্থাটি থেকে আপনি উপরের এই কয়েকটি ক্রেডিট কার্ড সেবা- পাবেন এবং এই ডাচ্ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড তৈরি করতে এখানে ক্লিক করুন ।


সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা সমূহ নিন্মেঃ


অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস প্ল্যাটিনাম ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস গোল্ড ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


সিটি আঁলো আমেরিক্যান এক্সপ্রেসস ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ভিসা ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস ব্লু ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


সিটি ব্যাংক সংস্থাটি থেকে আপনি উপরের দেখানো কয়েকটি ক্রেডিট কার্ড সেবা পাবেন এবং আপনি যদি চান সিটি ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলতে তাহলে এখানে ক্লিক করুন।


ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা সমূহ নিন্মেঃ


ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


সিগনেচার ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


প্ল্যাটিনাম ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


গোল্ড ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ক্ল্যাসিক ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ব্র্যাক ব্যাংক সংস্থাটি থেকে আপনি উপরের দেখানো কয়েকটি ক্রেডিট কার্ড সেবা পাবেন আর আপনি যদি চান ব্র্যাক ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলতে তাহলে এখানে ক্লিক করুন ।


স্ট্যান্ডার্ডসস চার্টারড ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা সমূহ নিন্মেঃ


ভিসা সিগনেচার ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


প্ল্যাটিনাম ভিসা/মাস্টার কার্ড সেবা-প্রধান করে


সুপার ভ্যালু টাইটেনিয়াম কার্ড সেবা-প্রধান করে


স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক সংস্থাটি থেকে আপনি উপরের দেখানো কয়েকটি ক্রেডিট কার্ড সেবা পাবেন সুতরাং আপনি যদি চান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলতে তাহলে এখানে ক্লিক করুন।


ইস্টার্ন ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা সমূহ নিন্মেঃ


মাস্টার কার্ড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ভিসা গোল্ড ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ভিসা ক্লাসিক ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


মাস্টার কার্ড ওয়ার্ল্ড ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


ইস্টার্ন ব্যাংক সংস্থাটি থেকে আপনি উপরের দেখানো কয়েকটি ক্রেডিট কার্ড সেবা পাবেন আর আপনি যদি চান ইস্টার্ন ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে তাহলে এখানে ক্লিক করুন।


প্রিমিয়ার ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সেবা সমূহ নিন্মেঃ


গোল্ড কার্ড সেবা-প্রধান করে


প্ল্যাটিনাম কার্ড সেবা-প্রধান করে


ডুয়াল কারেন্সি কার্ড সেবা-প্রধান করে


ক্ল্যাসিক কার্ড সেবা-প্রধান করে


ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড সেবা-প্রধান করে


প্রিমিয়ার ব্যাংক সংস্থাটি থেকে আপনি উপরের দেখানো কয়েকটি ক্রেডিট কার্ড সেবা পাবেন এবং আপনি যদি চান প্রিমিয়ার ব্যাংকে আপনার জন্য একটি একাউন্ট খুলবেন তাহলে এখানে ক্লিক করুন।


ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা কি?


অনেক ক্ষেত্রে রিওয়ার্ড পয়েন্টও পাওয়া যায় যদি আপনি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে শপিং করেন অথবা অনেক দামি কিছু কেনার জন্য ক্রেডিট ব্যবহার করেন।


ক্রেডিট কার্ডের ঋণের পরিমাণ বেশি মনে হলে আপনি ক্রেডিট কার্ড পরিবর্তন করে কম ঋণের ক্রেডিট কার্ড নিতে পারবেন।


মাঝে মাঝে ক্রেডিট কার্ডে শূন্য শতাংশ সুধে ঋণ পাওয়া যায়।


হঠাৎ করে যদি আপনার দামি কিছু পছন্দ হয় এবং সেটি কেনার প্রচন্ড আগ্রহ জন্মায় তাহলে খুব সহজেই ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে সেটি ক্রয় করতে পারবেন।


ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে যদি বেশি বেশি পণ্য কেনা-কাটা করা হয় এবং ক্রেডিট কার্ডের বিল সময় মতো পরিশোধ করা হয় তাহলে ক্রেডিট কার্ড হোল্ডারের ব্যাংক থেকে ঋণ পাবার যোগ্যতার সূচক সংখ্যা বৃদ্ধি পায় আর সিবিআই রেকর্ড গড়ার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সাহায্য করে।


ক্রেডিট কার্ডের অসুবিধা কি?

ক্রেডিট কার্ডের ঋণ নেওয়ার পর সে টাকা পরিশোধ করতে সময় বেশি নিলে মোটা অংকের সুদ দিতে হয় ক্রেডিট কার্ড ব্যাংকে।


আপনি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করুন অথবা না করুন ক্রেডিট কার্ডের নির্ধারিত বার্ষিক ফি পরিশোধ করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।


শেষ কথাঃ আজকের এই আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু ছিলো ক্রেডিট কার্ড কি? কিভাবে পাবেন ক্রেডিট কার্ড? ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা কি?


এই আর্টিকেলে আমি ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে যথাযথ চেষ্টা করেছি আপনাদের ভালো একটি ধারণা দিতে এবং আমি আশা করি আপনার এই আর্টিকেলটি পড়ে ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে যথাযথ বুঝতে পেরেছেন।


এই আর্টিকেলটি নিয়ে যদি আপনার মাঝে কোনো প্রকার প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আমাদের জানাবেন, আমরা চেষ্টা করবো আপনার প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতে। ধন্যবাদ!


আরো দেখুন 




Akash

প্রযুক্তির খবর, শিক্ষা ও ইন্সুরেন্স, ভিসার খবর, স্বাস্থ্য টিপস ও অনলাইনে আয় সম্পর্কিত তথ্যের বিরাট একটি প্ল্যাটফর্ম।

1 Comments

  1. প্রেমিকার জন্য রোমান্টিক প্রেমের ছন্দ ~(বাংলা স্ট্যাটাস)


    প্রিয় মানুষকে নিজের অনুভূতি ভালোবাসার কথা প্রকাশ করতে আমাদের এই এ্যাপটি ব্যবহার করুন।


    প্রেমিকার জন্য রোমান্টিক প্রেমের ছন্দ এই app এ আছে অনেক প্রেমের শায়েরী , ভালোবাসার কথা, রোমান্টিক প্রেম, প্রেমের স্ট্যাটাস, Premer Ukhti, Valobashar Sms সুন্দরী মেয়ে পটানোর মেসেজ রোমান্টিক sms
    যা আপনি আপনার প্রিয় মানুষটিকে খুশি করার জন্য অবশ্যই কাজে লাগাতে পারেন।

    প্রেমিকার জন্য রোমান্টিক এস এম এস অ্যাপ অত্যন্ত সহজ এবং সুন্দর একটি App, যেখান থেকে আপনি সকল দরনের ভালোবাসার রোমান্টিক এস এম এস গুলিকে খুব সহজে Copy এবং Share করতে পারবেন।Share করার জন্য এসএমএস
    এর নিচে Copy এবং Share এর বোতাম দেয়া আছে, সেই বোতামটি টিপে আপনি সেই এসএমএস টি Share করতে পারবেন

    ReplyDelete
Post a Comment
Previous Post Next Post