মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল

 

মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল


আজকে আমরা জানবো মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল সম্পর্কে। আসলেই ভিটামিন ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হওয়া যায় ? আমি বলবো হ্যাঁ মোটা হওয়া যায় সাময়িক সময়ে জন্য। সাধারণভাবে আমরা সেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল গুলা খাই। এগুলো মূলত অস্থায়ী। তাই আমাদের এই ধরনের ঔষধ থেকে সব সময় দূরে থাকা জরুরি। 


কোন ওষুধ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেলে সেটা ঠিক হবে। আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সিনকারা ঔষধটি খেতে পারেন। সিনকারা হলো আরেকটি  মোটা হওয়ার ঔষধ। এটা খাওয়ার আগে আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শে খেতে হবে। না হলে ক্ষতি হতে পারে। যেকোনো ওষুধের একটি পার্শপ্রতিক্রিয়া আছে। তাই আপনি নাম জানেন তারপর কিনে এনে খেলেন। তাহলে হবে না। 


মোটা হওয়া ক্যাপসুল কি ?


মোটা হওয়া ঔষধ হলো এমন একটা ঔষধ যা আপনি সেবন করলে মোটা হবেন কিন্তু কিছুদিন পরে আবার চিকন হয়ে যাবেন। মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল সম্পর্কে আমরা অনেকেই অনেক যায়গায় পড়েছি অথবা শুনে থাকি। কিন্তু এগুলো খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 


এগুলা খেয়ে অনেকের বিপরিদ প্রতিক্রিয়া হয়। কারো কারো মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়। আবার কারো কারো লিভারে পানি ধরে থাকে। তাই অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। 


আজকে আমরা আপনাদের কিছু হারবাল ট্যাবলেট এর নাম বলবো। হারবাল ট্যাবলেট এর মধ্যে একটি হলো সিনকোনা একটি ক্যাপসুল। এই ক্যাপসুলটি দেখলে খুব সহজে মোটা হয়ে যাবেন।  


অন্য পোস্টঃকাশি দূর করার ট্যাবলেট এর নাম

 

মোটা হওয়ার ট্যাবলেট


মোটা হওয়ার ট্যাবলেট হিসেবে আপনার জন্য উপযুক্ত ট্যাবলেট হতে পারে গুড হেলথ। গুড হেলথ ঔষধ ইন্ডিয়ান ঔষধ। এর সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। গুড হেলথ মোটা হওয়ার ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। এই ওষুধটি ইন্ডিয়ান ঔষধ তাই  এই ঔষধটি খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন। এই ঔষধটি কেনার জন্য অনলাইন শপিং এ যেতে পারেন। এটি মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল ভালো মানের একটি ক্যাপসুল এর নাম।


মোটা হওয়ার হোমিও ঔষধের কার্যকারিতা 


মোটা হওয়া হোমিও ওষুধের মধ্যে রয়েছে আলফামালট। এটি সেবন করার পূর্বে অবশ্যই একটি হোমিও ডাক্তারের পরামর্শে সেবন করতে হবে। এটা যে কোন হোমিও ডাক্তারের কাছে পাবেন তবে কেনার আগে সত্যতা যাচাই করে নিবেন। 


মোটা হওয়ার ভিটামিন ই ক্যাপসুল


ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার পরে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত শক্তি সঞ্চয় হতে থাকে। শক্তি সঞ্চয় হওয়ার কারণে আমাদের শরীর আস্তে আস্তে মোটা হতে থাকে ও ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই ক্যাপসুল খাওয়ার আগে আপনাকে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।


ইতিমধ্যে অনেকেই এই ট্যাবলেট গুলো খাওয়ার পরে মোটা হয়ে যাচ্ছে আবার কিছুদিন খাওয়া বাদ দিলে দেখা যাচ্ছে তার শরীর স্বাস্থ্য চেহারা আগের চেয়েও ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। প্রত্যেকটা ওষুধের একটা না একটা বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই সাবধানের শহীদ খেতে হবে।


অন্য পোস্টঃ৭ দিনে মোটা হওয়ার ঔষধ 


মোটা হওয়ার কিছু প্রাকৃতিক উপায়


শুধুমাত্র মোটা হওয়ার ঔষধ খেলে মোটা হওয়া যায় না। মোটা হওয়ার জন্য আরো কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে রয়েছে। যেমন মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে ভিটামিন যুক্ত খাবার খেতে হবে। এবং রেগুলার খাবার খেতে হবে। আপনার চাহিদার চেয়ে বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল খেয়ে যে মোটা হওয়া যায় তা কিন্তু না।কারো কারো ক্ষেত্রে মোটা হওয়ার জন্য কোন ঔষধ সেবন করা লাগেনা। তাদের নিয়মিত খাওয়ার কারণে মোটা হয়ে যায়। তারাই হয়ে ওঠে প্রকৃত স্বাস্থ্যবান।



মোটা হওয়ার সাথে সাথে আপনার ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে। আপনি যদি মোটা হওয়ার সাথে সাথে শরীরকে ফিটনেস করে তুলতে চান তাহলে আপনাকে প্রত্যেকদিন সুষম খাবারের সাথে সাথে শরীর চর্চা করতে হবে। এক্সারসাইজের মাধ্যমে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এক্সারসাইজ করলে অনেক পরিশ্রমী হবে। অনেক পরিশ্রম করার ফলে আপনার খুদা বেড়ে যাবে। আপনি যত বেশি খেতে পারবেন তাড়াতাড়ি মোটা হয়ে উঠবেন এবং ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকবে।


মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল খেয়ে মোটা হওয়ার পর যতদিন থাকবে তার চেয়ে বেশি প্রাকৃতিক উপায়ে মোটা হলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post